1. mahfujpanjeree@gmail.com : Mahfuzur-Rahman :
  2. admin@samagrabangla.com : main-admin :
  3. mahmudursir@gmail.com : samagra :

জাতীয় আয় ব্যয় রাজস্বনীতি ও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী

  • Update Time : রবিবার, জানুয়ারি ৩১, ২০২১

জাতীয় আয় ব্যয় রাজস্বনীতি ও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী:

♦ জাতীয় আয়-ব্যয়:
জাতীয় আয় পরিমাপের ক্ষেত্রে সাধারণত তিনটি পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এগুলো হলো-
১. উৎপাদন পদ্ধতি; ২. আয় পদ্ধতি; ৩. ব্যয় পদ্ধতি;

♦ উৎপাদন পদ্ধতি:
এ পদ্ধতিতে একটি সময়ে দেশে মোট যে পরিমাণে দ্রব্যসামগ্রী সেবাকর্ম উৎপাদিত হয় তার আর্থিক মূল্য যোগ করে জাতীয় আয় হিসাব করা হয়। মোট জাতীয় আয় থেকে মূলধন যন্ত্রপাতির ক্ষয়ক্ষতিজনিত ব্যয় বাদ দিলে নীট জাতীয় আয় পাওয়া যায়।

♦ আয় পদ্ধতি:
এই পদ্ধতিতে একটি নির্দিষ্ট সময়ে দেশের উৎপাদনে ব্যবহৃত সম্পদ উপাদানগুলোর আয় যোগ করে জাতীয় আয় নির্ণয় করা হয়। উৎপাদনকার্যে অংশগ্রহণকারী লোকদের আয়করের উৎপাদনের উপাদনসমূহের আয় বলতে শ্রমিকের মজুরি, জমির খাজনা, মূলধনের সুদ এবং সংগঠনের মুনাফাকে বোঝানো হয়।

♦ব্যয় পদ্ধতি:
এ পদ্ধতি অনুযায়ী জাতীয় আয় হিসাব করার সময় দেশে মোট ভোগ ব্যয় ও বিনিয়োগ ব্যয় যোগ করা হয়। প্রতি বছর দেশে যে পরিমাণ উৎপাদন হয় তা থেকে প্রাপ্ত আয় ভোগ ও সঞ্চয়ে ব্যবহৃত হয়। আর এ সঞ্চয়ই হলো বিনিয়োগ। তাই কোন নির্দিষ্ট বছরে দেশের ভোগ্য ব্যয় এবং মূলধন সম্পদ বৃদ্ধির জন্য যে ব্যয় হয় এ দুয়ের সমষ্টিকে জাতীয় আয় বলা হয়।

♦সরকারের আয়ের উৎস:
বিভিন্ন ধরনের শুল্ক, আয়কর, মূল্য সংযোজন কর, বিভিন্ন ধরনের কর, সুদ, ভূমি রাজস্ব, রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প, ব্যাংক ও বীমা থেকে আয়, স্ট্যাম্প ও রেজিস্ট্রেশন। বাংলাদেশে কর দুই ধরনের-প্রত্যক্ষ কর: ভূমি কর, আয়কর। পরোক্ষকর: মূল্য সংযোজন কর।

সরকারি ব্যয়:
সরকারের দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালন এবং অন্যান্য জনগুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য সম্পদ ব্যবহার তথা অর্থ ব্যয় অপরিহার্য। সরকারি ব্যয় ব্যবস্থাপনা সরকারের রাজস্ব ব্যবস্থপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সরকারি ব্যয়ের অধিকার নির্ধারণকালে গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো খাতে বরাদ্ধ ও ব্যয় উৎসাহিতকরণ, বেসরকারি খাত কর্তৃক উৎপাদনশীল খাতে অধিক সম্পদ ব্যবহার, জনকল্যাণমুখী সামাজিক নিরাপত্তা খাতে ব্যয় অব্যাহত রাখা, সরকারি খাতের ব্যয়ে কৃচ্ছতা সাধন এবং অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় নিয়ন্ত্রণইত্যাদি ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করা হয়।

তথ্য কণিকা:
♦ একটি নির্দিষ্ট সময়ে সাধারণত এক বছরে একটি দেশের সকল বস্তুগত ও অবস্তুগত দ্রব্য-সামগ্রীর ও সেবাপণ্যের আর্থিক মূল্যের সমষ্টি হলো- জাতীয় আয়।
♦ জাতীয় আয় পরিমাপের পদ্ধতি- তিনটি।
♦ জাতীয় আয় পরিমাপের পদ্ধতিগুলো হলো ১. উৎপাদন পদ্ধতি। ২. আয় পদ্ধতি ও ৩. ব্যয় পদ্ধতি।
♦ GDF ও GNP একই হয়- যখন আমদানি ব্যয় ও রপ্তানি আয় পরস্পর সমান হয়।
♦ GDF ও GNP-এর মূল পার্থক্য হলো- জাতীয় সীমানা ও উৎপাদন ব্যবস্থায় নাগরিকদের অবদান।
♦ নির্দিষ্ট সময়ে দেশের অভ্যন্তরে মোট উৎপাদন, চাই তা দেশের নাগরিক বা বিদেশি নাগরিক কর্তৃক উৎপাদিত হোক সেটাকে বলা হয়- GNP।
♦ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৯ অনুযায়ী বর্তমানে জিডিপির (GDP) পরিমাণ – ২৮,৮৫, ৮৭২ কোটি টাকা।
♦ বর্তমানে বাংলাদেশে মাথাপিছু আয়ের পরিমাণ- ১,৯০৯ মার্কিন ডলার। (অর্থনৈতিক সমিক্ষা ২০১৯)।
♦ বাংলাদেশের জিডিপির প্রধান খাত হলো- সেবা খাত।
♦ জাতীয় রাজস্ব আদায়ে সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান- জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (NBR)।

রাজস্বনীতি রাজস্ব নীতিতে সরকারি আয়-ব্যয়ের সামগ্রিক ব্যবস্থাপনার কৌশলগত নির্দেশনা অন্তর্ভূক্ত থাকে। সরকারি রাজস্বের মূল উপাদান কর ও কর বহির্ভূত উৎস থেকে সংগৃহীত অর্থ দ্বারা সরকার পরিচালনার নিয়মিত ও দৈনন্দিন কার্যক্রম সম্পাদনাসহ জনকল্যাণমূখী কর্মসূচী বাস্তবায়ন এবং উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অবকাঠামোর উন্নয়ন ব্যয় নির্বাহ করা হয়। রাজস্ব নীতির আওতায় (ক) রাজস্ব সংগ্রহের প্রাক্কলন তৈরি, (খ) ব্যয় কার্যক্রমের পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং সম্ভাব্য বাজেট ঘাটতি অর্থায়নের উৎসসমূহ চিহ্নিত করা হয়। রাজস্বনীতি প্রণয়নের মাধ্যমে সরকার মূলত সরকারের আয়-ব্যয় কার্যক্রমের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার পাশাপাশি উচ্চতর হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক পরিবেশ তৈরির প্রচেষ্টা চালায় যাতে করে কর্মসংস্থানের অধিকতর সুযোগ সৃষ্টি এবং দ্রæত দারিদ্র্য নিরসনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করে জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা সম্ভব হয়।

♦ কর ব্যবস্থাপনা:
সরকারের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের আওতাধীন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক বাংলাদেশের কর নীতি নির্ধারণ ও তা বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করছে।

প্রত্যক্ষ কর ব্যবস্থায় গৃহীত উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপসমূহ:
ব্যক্তি পর্যায়ের করদাতার করমুক্ত আয়সীমা পুরুষ ২,৫০,০০০ এবং মহিলা ও ৬৫ ঊর্ধ্ব নাগরিক ৩,০০,০০ প্রতিবন্ধি ব্যক্তি শ্রেণি ৪,০০,০০০ এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ৪,২৫,০০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষ কর ব্যবস্থায় গৃহীত উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপসমূহ:
হাইকোর্টে রেফারেন্স মামলাদায়েরের পূর্বে করদাতা কর্তৃক ১০ শতাংশ কর প্রদানের বিধান এবং একই সাথে ওয়েবার প্রদানের বিধান করা হয়েছে। আয়করের ভিত্তি সম্প্রসারনের লক্ষ্যে রাজউক, আরডিএ, সিডিএ, কেডিএ কর্তৃক গৃহসম্পত্তির নকশা অনুমোদনের পূর্বে টিআইএন গ্রহণের বিধান প্রবর্তন। এই সাথে ড্রাগ লাইসেন্স ইস্যুর ক্ষেত্রে টিআইএন দাখিল বাধ্যতামূলক রা হয়েছে। টিআইএন বরাদ্দের ক্ষেত্রে শৃংখলা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নতুন করদাতাদের জন্য টিআইএন ইস্যুর সময় এক হাজার টাকা অগ্রিম করা জমার বিধান তুলে নেয়া হয়েছে। সফটওয়্যার শিল্পের উন্নয়নের জন্য এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষে বাংলাদেশি সফট্ওয়ার ব্যবহারকারীদের জন্য ৫০ শতাংশ অবচয়ভাতা অনুমোদন করাহয়েছে।

♦ শুল্ক ব্যবস্থা:
চার স্তর বিশিষ্ট শুল্ক কাঠামো অপরিবর্তিত রাখা হলেও মধ্যবর্তী পণ্যের শুল্ক হার ১২ শতাংশ হতে হ্রাস করে ১০ শতাংশ বিশিষ্ট করায় পরিবর্তিত কাঠামোটি দাড়িয়েছে, ০, ৫, ১০ ও ২৫ শতাংশ বিশিষ্ট। সর্বোচ্চ শুল্ক কর ২৫ শতাংশ অপরিবর্তিত রেখে মূলধনী যন্ত্রপাতি এবং আইসিটি খাতের শুল্ক ও শতাংশ হতে ২ শতাংশে হ্রাস করা হয়েছে।

♦ মূল্য সংযোজন কর (মুসক) ব্যবস্থা:
মূল্য সংযোজন কর (মুসক) ব্যবস্থা সহজীকরণ ও রসলীকরণ
ক. এস.এম.ই খাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে মূসক প্রদানের সীমা বার্ষিক টার্নওভার ৭০ লক্ষ টাকা হতে বৃদ্ধি করে ৮০ লক্ষ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে এবং ৩ শতাংশ হারে কর প্রদান অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে;
খ. আমদানিকৃত সেবার ক্ষেত্রে রেয়াত গ্রহণ সুবিধা বৃদ্ধি করার জন্য মূসক আইনের ধারা ৯ (১) (ঞ) সংযোজন করা হয়েছে;
গ. সংকুচিত ভিত্তিমূল্যকে যুগোপযোগী করার জন্য সংকুচিত ভিত্তিমূল্য সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনের পরিবর্তন আনা হয়েছে।

♦ ব্যক্তি শ্রেণির করহার করমুক্ত আয়সীমা:
♦ পুরুষ করদাতার করমুক্ত আয়সীমা – ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা।
♦ মহিলা ও ৬৫ ঊর্ধ্ব নাগরিক করদাতার করমুক্ত আয়সীমা – ৪ লক্ষ টাকা।
♦ প্রতিবন্ধী শ্রেণি করদাতার করমুক্ত আয়সীমা – ৩ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা।
♦ যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা নাগরিক করদাতার করমুক্ত আয়সীমা – ৪ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা।
♦ আয়কর রিটার্ন পদ্ধতির ধারণ – সার্বজনীন স্বনির্ধারণী পদ্ধতি।
♦ সর্বোচ্চ রাজস্ব অর্জিত হয় – আয়কর থেকে।

আয় স্তর করহার:
♦ করমুক্ত আয়সীমার পরবর্তী ৪,০০,০০০ পর্যন্ত – ১০%।
♦ পরবর্তী ৫,০০,০০০ পর্যন্ত – ১৫%।
♦ পরবর্তী ৬,০০,০০০ পর্যন্ত – ২০%।
♦ পরবর্তী ৩০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত মোট আয়ের উপর – ২৫%।
♦ অবশিষ্ট মোট আয়ের উপর – ৩০%

কোম্পানির করহার:
 পাবলিকলি ট্রেডেড কোম্পানি (শর্ত সাপেক্ষে) – ২৫%।
 নন-পাবলিকলি ট্রেডেড – ৩৫%।
 পাবলিকলি ব্যাংক, বীমা ও অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান – ৪০%।
 নন পাবলিকলি ট্রেডেড- ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান – ৪২.৫%।
 মার্চেন্ট ব্যাংক – ৩৭.৫%।

♦ সিগারেট কোম্পানি:
♦ পাবলিকলি ট্রেডেড ও নন-পাবলিকলি ট্রেডেড – ৪৫%।

♦মোবাইল ফোন কোম্পানি:
♦ পাবলিকলি ট্রেডেড – ৪০%
♦ নন-পাবলিকলি ট্রেডড -৪৫%
♦ লভ্যাংশ আয় – ২০%
♦ ব্যবসায়িক টার্নওভারের উপর প্রদানের নূন্যতম কর – ০.৩০%।

তথ্য কণিকা:

♦ কর হলো – সরবরাহকৃত দ্রব্য বা সেবার বিনিময়ে সরকারি কর্তৃপক্ষকে প্রদেয় মূল্য।
♦ কর সাধারণত – দু -প্রকার; যথা- ১. প্রত্যক্ষ কর ও ২. পরোক্ষ কর।
♦ প্রত্যক্ষ কর হলো  ওহপড়সব ঞধী (আয়কর)।
♦ পরোক্ষ কর হলো  মূল্য সংযোজন কর (VAT)।
♦দেশের প্রথম ও একমাত্র কর ন্যায়পাল  খায়রুজ্জামান চৌধুরী।
♦ কর বিভাগ যে মন্ত্রণালয়ের অন্তর্ভূক্ত  অর্থ মন্ত্রণালয়।
♦ TAX-GDP Ratio Gross Domestic Product (GDF) এর যে ংশ TAX থেকে অর্জিত হয়।
♦ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড যে মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত অর্থমন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের আওতাভুক্ত।
♦ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রধান কর্মকর্তার পদবি – চেয়ারম্যান।
♦ আয়কর (Income Tax) হলো- কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আয়ের ওপর ধার্যকৃত কর।
♦ ট্যারিফ হলো – আমদানি বা রপ্তানিকৃত পণ্যের শুল্ক একটি তালিকা প্রকাশের মাধ্যমে নির্দিষ্ট করা থাকে।
♦ আয়কর রিটার্ন হলো – করদাতা তার আয়ের যাবতীয় উৎসসমূহ থেকে অর্জিত আয় এবং উক্ত আয়ের ওপর তাদের করের পরিমাণ উল্লেখ করে আয়কর বিভাগে নির্দিষ্ট ছকে যে বিবরণী দাখিল করে।
♦ খেলাপি কর দাতা (Accessee in Default) বলে- আয়কর প্রদান করতে ব্যর্থ করদাতাকে।
♦ প্রাইজবন্ডের পুরস্কার – করমুক্ত।
♦ বাংলাদেশে মূল্য সংযোজন কর চালু হয় – ১ জুলাই ১৯৯১ ।
♦ Customs হলো – আমদানি ও রপ্তানিকৃত দ্রব্যের ওপর আরোপিত কর।
♦ অর্থের মূল্য বলতে বোঝায় Ñ অর্থের ক্রয়ক্ষমতা।
♦ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নিযক্ত হন – পদাধিকারবলে অর্থমন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব।
♦ যে আদেশবলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড গঠিত হয় – রাষ্ট্রপতির ৭৬ নং আদেশ বলে।
♦ কর পরিশোধের অনলাইনভিত্তিক নতুন পদ্ধতি ই-পেমেন্ট উদ্বোধন করা হয় – ২৬ মে, ২০১২।
♦ কর পরিশোধের অনলাইনভিত্তিক নতুন পদ্ধতি ই-পেমেন্ট উদ্বোধন করা হয়- ২৬ মে ২০১২।
♦ ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটের আয়করের (Income tax) লক্ষ্যমাত্রা- ১,০০,৭০৮ কোটি টাকা।
♦ ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে মূল্য সংযোজন কর (VAT) এর লক্ষ্যমাত্রা- ১,১০,৪৮৩ কোটি টাকা।
♦ বর্তমান অর্থবছরে বাজেট ঘাটতির পরিমাণ- ১,২১,২৪২ কোটি টাকা।
♦ বর্তমান অর্থবছরে কর থেকে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা- ৩,০৫,৯২৮ কোটি টাকা (তন্মধ্যে এনবিআর থেকে ২,৯৬,২০১ কোটি টাকা ও এনবিআর বহির্ভূত ৯,৭২৭ কোটি টাকা)।
♦ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা- ৩,৩৯,২৮০ কোটি টাকা।

তথ্যটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে শেয়ার করুন

More News Of This Category