1. mahfujpanjeree@gmail.com : Mahfuzur-Rahman :
  2. admin@samagrabangla.com : main-admin :
  3. mahmudursir@gmail.com : samagra :
Title :
পসবিদের ২১২৯২০৭৭ টাকা কার পকেটে? প্রধান নিবার্হীর স্বাক্ষরীত কালেকশন সিটে প্রাপ্তী স্বীকার শায়েস্তাগঞ্জ Rapid ICT কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারের পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান। সাধুহাটি পাকা রাস্তার উদ্বোধন করেছেন নেছার আহমদ এমপি মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে বিনামূল্যে ব্লাড গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পেইনের আয়োজন। চীন ও ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরল ফোনালাপ মোবাইল ডাটার মেয়াদ বেঁধে দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ সম্ভব নয়: মোস্তাফা জব্বার মস্কোতে মিলিত হচ্ছেন পুতিন-শি জিনপিং অচিরেই ফেরত আসছে বাংলাদেশ ব্যাংকের চুরি যাওয়া রিজার্ভ ১৭ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস

হিরো আলম আসছে কোরবানির হাটে

  • Update Time : শুক্রবার, জুলাই ৯, ২০২১
হিরো আলম ষাঁড়

টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ মুসলিম সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা আসন্ন উপলক্ষ্যে খামারিরা প্রস্তুতি নিচ্ছেন। দেশব্যাপী প্রতিদিনই বিশাল আকারের গরুর খবর প্রকাশ হচ্ছে গণমাধ্যমে। কালো মানিক, চেয়ারম্যান, বস, রাজা মিয়া আরো কত নামের গরু।

কোরবানির হাট মাতাতে প্রস্তুত হচ্ছে টাঙ্গাইলের এক প্রবাসীর ৩১  মণ ওজনের ষাঁড়। যার নাম রাখা হয়েছে ‘হিরো আলম’।

হিরো আলম সারাদেশে একটি আলোচিত-সমালোচিত নাম। মিউজিক ভিডিও, সিনেমা ও বর্তমানে বিভিন্ন দেশের ভাষায় গান গেয়ে তুমুল আলোচিত তিনি। তার নামেই নিজের এই প্রিয় ষাঁড়ের নাম ‘হিরো আলম’রেখেছে এর মালিক জয়নব বেগম।

এটি মূলত ফ্রিজিয়ান জাতের ষাঁড়। বয়স প্রায় ৪ বছর, লম্বায় সাড়ে ৮ ফুট। এর উচ্চতা ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি। এই ষাঁড়টির দাম হাঁকা হচ্ছে ১২ লাখ টাকা। হিরো আলমের নামে ষাঁড়টি দেখতে প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকা থেকে উৎসুক জনতা কামরুজ্জামানের খামারে ভিড় করছেন।

প্রবাসী কামরুজ্জামানের স্ত্রী জয়নব বেগম জানান, প্রায় দেড় বছর আগে পাবনা থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা দিয়ে ষাঁড়টি কেনেন তিনি। এরপর একে প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে পরম যত্নে লালন-পালন করেছেন।

ষাড়ের এমন নামকরণের সম্পর্কে জয়নব বলেন, নামের জনপ্রিয়তার ভিত্তিতেই এ নামকরণ। অনেকেই তো গরুর নাম শাকিব খান, ডিপজল, সুলতান, সিনবাদ, মানিক, রতন, রাজা-বাদশা, খোকাবাবু ইত্যাদি রাখে। আমিও তাদের মতো আমার গরুর নাম রেখেছি হিরো আলম।

এ বিষয়ে কামরুজ্জামান বলেন, গরু লালন-পালন করতে আমার খুব ভালো লাগে। প্রবাসে যাওয়ার আগে আমি নিজেই গরুর খামার করেছিলাম। আমি প্রবাসে থাকায় স্ত্রীকে দিয়ে প্রতি বছর কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য একাধিক গরু পালন করি। গত বছর বিক্রি করা ষাঁড়টির নাম ছিল ‘সোনা বাবু’। সেটির ওজন ছিল প্রায় ৩৫ মণ।

তথ্যটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে শেয়ার করুন

More News Of This Category