1. mahfujpanjeree@gmail.com : Mahfuzur-Rahman :
  2. admin@samagrabangla.com : main-admin :
  3. mahmudursir@gmail.com : samagra :

লকডাউনের বিধিনিষেধ ভ্রাম্যমাণ আদালত চালাবেন ১০৬ ম্যাজিস্ট্রেট

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, জুলাই ১, ২০২১
সপ্তাহব্যাপী লকডাউন শুরু - প্রতিকী ছবি - সমগ্র বাংলা

সমগ্র বাংলাঃ আজ ১ জুলাই (বৃহস্পতিবার) সকাল ছয়টা থেকে ৭ জুলাই মধ্যরাত পর্যন্ত সারা দেশে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে সপ্তাহব্যাপী লকডাউন শুরু হয়েছে।

জনসাধারণ ও যানবাহন চলাচল এবং বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা বন্ধের বিষয়ে সরকার বিধিনিষেধ ও নিষেধাজ্ঞা পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

এ সাত দিন জরুরি পরিষেবা প্রদানকারী কর্মরতরা ছাড়া এবং জরুরি কারণ ছাড়া ঘরের বাইরে কেউ বের হলে তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই সময়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করার জন্য বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১০৬ জন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।

এ বিষয়ে বুধবার (৩০ জুন) প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ওই সব কর্মকর্তা বিভিন্ন বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে থেকে এই দায়িত্ব পালন করবেন। দায়িত্ব পাওয়া কর্মকর্তারা বর্তমানে বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত।

এর আগে বিধিনিষেধের বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারি করা আদেশে বলা হয়েছিল, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় মাঠপর্যায়ে প্রয়োজনীয়সংখ্যক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করবে। এরই আলোকে মূলত ১০৬ জন কর্মকর্তাকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

আরো খবর জানতে লিংকে ক্লিক করুনঃ কাল থেকে লকডাউন কঠোর বিধিনিষেধ – প্রজ্ঞাপন জারি

নির্বাহী বা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটরা আজ থেকে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনারের নির্দেশনা অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবেন। গতকাল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ আদেশ জারি করে। ‘দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর’, ১৮৯৮ এর ১০(৫) ধারা অনুযায়ী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দিয়ে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ এর ৫ ধারা অনুযায়ী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের আওতাধীন এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, এবার বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য টহলে থাকবে সেনাবাহিনী। এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের আদেশে বলা হয়, ‘আর্মি ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ বিধানের আওতায় মাঠপর্যায়ে কার্যকর টহল নিশ্চিত করার জন্য সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ প্রয়োজনীয়সংখ্যক সেনা মোতায়েন করবে।

জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (জেলা প্রশাসক) স্থানীয় সেনা কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিষয়টি নিশ্চিত করবেন। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জেলা পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিয়ে সমন্বয় সভা করে সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র‍্যাব ও আনসার নিয়োগ ও টহলের অধিক্ষেত্র, পদ্ধতি ও সময় নির্ধারণ করবেন।

তথ্যটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে শেয়ার করুন

More News Of This Category