1. mahfujpanjeree@gmail.com : Mahfuzur-Rahman :
  2. admin@samagrabangla.com : main-admin :
  3. mahmudursir@gmail.com : samagra :
Title :
পসবিদের ২১২৯২০৭৭ টাকা কার পকেটে? প্রধান নিবার্হীর স্বাক্ষরীত কালেকশন সিটে প্রাপ্তী স্বীকার শায়েস্তাগঞ্জ Rapid ICT কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারের পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান। সাধুহাটি পাকা রাস্তার উদ্বোধন করেছেন নেছার আহমদ এমপি মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে বিনামূল্যে ব্লাড গ্রুপ নির্ণয় ক্যাম্পেইনের আয়োজন। চীন ও ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরল ফোনালাপ মোবাইল ডাটার মেয়াদ বেঁধে দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ সম্ভব নয়: মোস্তাফা জব্বার মস্কোতে মিলিত হচ্ছেন পুতিন-শি জিনপিং অচিরেই ফেরত আসছে বাংলাদেশ ব্যাংকের চুরি যাওয়া রিজার্ভ ১৭ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস

বুদ্ধিমান হওয়ার উপায় কি?

  • Update Time : সোমবার, মে ৩১, ২০২১

বুদ্ধিমান বা চতুর বা চালাক স্মার্ট হওয়ার অর্থ যথেষ্ট দক্ষ, সময়োপযোগী এবং শিক্ষিত হয়ে ওঠা। কোনো কিছু করার আগে চিন্তা ভাবনা করে করার নামই হচ্ছে চালাকি। এই চিন্তা করার শক্তি যার নেই সে চালাক হতে পারবে না। তাছাড়া আপনি চালাক হলে অন্য লোক আপনার মাধ্যমে ঠকে যাবার আশংকা থেকে যায়। কারন আপনি চালাকি করে জিতে যাবেন কিন্তু অন্যজন? তাই চালাক বা চতুর নয় বিবেকবান হওয়ার চেষ্টা করতে হবে।

চালাক তথা বুদ্ধিমান হওয়ার জন্য কুরআন এবং হাদিসকে জানার এবং মান্য করার কোন বিকল্প নেই। কারণ কুরআন এবং হাদিস হল সেই গ্রন্থ যেগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ আমাদেরকে শিখিয়ে দেন কিভাবে সকল ক্ষেত্রে তাঁর সর্বোচ্চ সাহায্য লাভ করা যায়। আর যে ব্যক্তি সকল কাজে সকল কিছুর নিয়ন্ত্রণকর্তা এবং সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর সাহায্য লাভ করতে জানে, সে যে সবচেয়ে বেশি বুদ্ধিমান তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিষয়টা আরও ভাল করে বুঝতে চাইলে আপনি আমাদের নবী মুহাম্মাদ (সা) এর জীবনী পড়ে দেখতে পারেন। কারন আমাদের নবী (সা) হলেন সেই ব্যক্তি যিনি আল্লাহর সাহায্য লাভের ক্ষেত্রে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ।

তবে বুদ্ধিমান বা চতুর বা চালাক স্মার্ট হয়ে ওঠার আগে অহংকার, হিংসা – বিদ্বেষ , কৃপণতা ইত্যাদি বিষয়মন থেকে ঝেরে ফেলতে হবে । আপনি যদি এই তিনটা মন থেকে বের করতে পারেন তবে আপনি চালাক বা বুদ্ধিমান মানুষ হিসেবে নিজেকে আবিষ্কার করতে সক্ষম হবেন। আপনি ভেবে থাকতে পারেন এ আর কঠিন কি! আচ্ছা, তাহলে, আপনি চেষ্টা করুন তো দেখি। আপনাকে যদি বলি- এক থাপ্পড়ে গালের দাঁত সব ফেলে দেবো তোর, বেয়াদব কোথাকার।

দেখুন তো কথাটা আপনাকে রাগান্বিত করে কিনা? যদি তাই হয় তাহলে আপনি একজন অহংকারী মানুষ। বিষয়টা বুঝলেন নাতো। আপনার চিন্তা হচ্ছে, ” আমি তার থেকে কম কিসের? সে একটা দিলে তাকে একশটা দিবো”। এক্ষেত্রে স্বাভাবিক আচরন করতে হবে, চিন্তা করতে হবে কারন কি, ভুল হলে ক্ষমা চাওয়া, অপরাধের সাথে সংশ্লিষ্টতা না থাকলে বলা, আল্লাহ এই ধরনের ব্যক্তিদের পছন্দ করে না যারা অন্যের ওপর অপবাধ আরো করে আর সেটা প্রমানে তারা ব্যর্থ হয়। তাই এই বিষয়গুলি উল্লেখ করলাম। অনেকেই হয়তো মনে করতে পারেন প্রশ্নের সাথে উপরের বিষয় বস্তুর সাথে তেমন সাদৃশ্য পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু একটু ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করলে, বুঝতে পারবেন আমি সঠিক কথাই বলেছি।

তাছাড়া আরও কিছু কৌশলৗ হলে বুদ্ধিমান বা চতুর বা চালাক স্মার্ট হওয়ার অর্থ যথেষ্ট দক্ষ, সময়োপযোগী এবং শিক্ষিত হয়ে ওঠা যাবে: 

ছোট ছোট জিনিস গুলিকে আমরা অবহেলা করি। কিন্তু এ বিষয় গুলো যত্নসহকারে গুরুত্ব দিয়ে অভ্যাস করলে আমরা কর্মনিপুণ এবং চালাক হয়ে উঠতে পারব।

* চালাক হতে গেলে ধৈর্য ধরুন, হুট করে না, চিন্তা ভাবনা করে কাজ করুন।

* কথা কম বলুন আর আপনার চারপাশের পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করে সিদ্ধান্ত নিন।

* নিরব থাকুন,চারপাশের পৃথিবীকে জানুন। আর বোকা হওয়ার অভিনয় করুন, এটা তোমাকে চারপাশের মানুষ চেনাতে সাহায্য করবে।

* চায়নিজ ও জাপানিজরা এতো উন্নতি করতে পারে কারন they never stuck to idea.

* আপনি যত বেশী বোকা সাজতে পারবেন, ততটাই আপনি চালাক। আর নিজেকে যদি মনে মনে চালাক প্রমাণ করেই চলেন, তাহলে আপনার চেয়ে বোকা আর কেউ নেই।

* A good scientist has freed himself of concepts and keeps his mind open to what is. (Lao tzu)

* গতানুগতিক আইডিয়া থেকে বের হতে হবে। তবে নতুন নতুন কলা কৌশল বের করতে হবে। নতুন কিছু শিখতে হবে। নিজের বুঝের উপর ঘাড়ত্যাড়ামি করা উচিত নয়।

* বই পড়ুন,বই পড়ুন এবং বই পড়ুন, বই এর মাধ্যমে হাজারো চরিত্র, ইতিহাস, পরিবেশ ও পরিস্থিতি সম্পর্কে ধারণা পাবেন।এবং আপনার জ্ঞান ও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা বাড়বে।

* তাছাড়া প্রতিদিন কোন বইয়ের ৩০টি পাতা পড়ুন, বছরে আপনার ৩০ টি বই পড়া হয়ে যাবে।

*  প্রতিদিন দশ টাকা করে সঞ্চয় করুন, বছরে ৩৬৫০ টাকা জমানো যাবে।

*  প্রতিদিন অন্তত 1 মাইল দৌড়ান, বছরে ৩৬৫ মাইল দৌড়ানো হয়ে যাবে।

*  প্রতিদিন ১% উন্নত হওয়ার চেষ্টা করুন, বছরের শেষে ৩৭ গুন উন্নত হয়ে যাবেন।

* প্রতিদিন কুরা’তে একটি উত্তর লিখুন, বছরে ৩৬৫ টি উওর হয়ে যাবে।

* হতে হবে স্বতঃস্ফূর্ত ও সংকীর্ন চিন্তা থেকে মুক্ত। চালাক ব্যক্তি নিজেকে লেভেল/কালার করে না। যাতে সবার কাছ থেকে ফায়দা লুটতে পারে বা সবার গ্রহন যোগ্যতা পায়।

By not labeling yourself you can flow freely from experience to experience, emotion to emotion without being chain down any one way of thinking. ( Lao tzu teaching)

* চালাক চতুর হতে কোনো উপায় খুজে বের করতে হবেনা। নিজের কাজগুলো ঠিকমতো এবং সময়মতো করুন। নিজের পথে চলুন, সরলতা বজায় রাখুন। একটা সময়ে দেখবেন আপনিই সবথেকে বড় চালাক।

আরও কিছু কৌশল:

১। বিপরীত হাতে ব্রাশ করতে পারেন। যদি ডান হাত দিয়ে ব্রাশ করে থাকেন তবে এখন থেকে বাম হাত দিয়ে ব্রাশ করা শুরু করতে হবে। আর যদি বাম হাতে ব্রাশ করে থাকেন তবে ডান হাতে ব্রাশ করা করা শুরু করতে পারেন। এতে ব্রেইনে নতুন নতুন নিউরন তৈরি হয়। সবার এটাই মনে হতে পারে, বিপরীত হাতে ব্রাশ করলে তা এমন কি প্রভাব ফেলতে পারে? যখনই অন্য হাতে ব্রাশ করতে শুরু করেন তখনই ব্রেইন সজাগ হতে শুরু করে। আর নিউরন সংযোগগুলো আরও মজবুদ হতে শুরু করে। শুধু তাই নয় এটি নতুন নতুন কোষও গঠন করতে সাহায্য করে। যা ব্রেইনে এক নতুন প্রভাব ফেলতে থাকে পারে। যখন হাত পরিবর্তন করবেন বুঝতে পারবেন এটি আপনার জন্য কতটা সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। তবুও এ কাজটি প্রতিদিন করতে হবে। রোজ এক হাতে ব্রাশ করলে একই নিউরন কার্যক্ষম হয়। অন্য হাতে ব্রাশ করা শুরু করলে ব্রেইনের একটা অংশ খুলে যায়। এর ফলে ব্রেইন আরো সক্রিয় হতে শুরু করে। হটাৎ করে যদি অন্য হাতে ব্রাশ করতে শুরু করেন তবে ব্রেইন কোষগুলো বৃদ্ধি পেতে থাকবে। যার ফলে এমন সব আইডিয়া মাথায় আসতে থাকবে যা আপনাকে একজন জিনিয়াসে পরিনত করতে সাহায্য করবে।

২। নির্দিষ্ট লক্ষ্য তৈরি করতে হবে। লক্ষ্য যখন নির্দিষ্ট থাকে তখনই ব্রেইন ফুল শক্তিতে কাজ করতে পারে। আর এই কারণে বৃদ্ধ বয়সে ব্রেইনের কার্যকারিতা কমে যায়। কারণ ততোদিনে লক্ষ্য পূরণ হয়ে যায়। অবসরে যাওয়ার পর বেশির ভাগ মানুষই অন্য কোন লক্ষ্য নিয়ে আগানোর চেষ্টা করে না। তবে কিছু ব্যক্তি এমনও আছেন যারা অবসরের পরও কোন না কোন লক্ষ্য তৈরি করে এগিয়ে চলেন। যতদিন কোন লক্ষ্য থাকবে ততদিন ব্রেইনে সিগনাল যেতে থাকে, এই শরীরে এখনো শক্তির প্রয়োজন। এতে বুদ্ধিমত্তার পরিমাণও বৃদ্ধি পেতে থাকে। যদি জীবনে কোন লক্ষ্য না রাখেন তবে ব্রেইন ধীরে ধীরে অকার্যকর হয়ে ঠিক ভাবে কাজ করবে না। তাই কোন না কোন লক্ষ্য রাখতে হবে, তারপর সম্পূর্ন শক্তি ওই লক্ষ্যের দিকে লাগিয়ে দিতে হবে। যতক্ষন জীবন কোন লক্ষ্য থাকবে ততক্ষন আপনার জীবনের শক্তি বা ক্ষমতা থাকবে। যতটা বেশি শক্তি নিয়ে লক্ষ্য পূরণ করতে থাকবেন আপনার লক্ষ্য ততটাই উচ্চতর দিকে বৃদ্ধি পেতে থাকবে। এতে ব্রেইন আরও দ্রুত কাজ করতে থাকবে আর আপনি একজন বুদ্ধিমান মানুষ হয়ে উঠতে পারবেন।

৩। ডায়রি বা নিজের জীবনী লিখতে পারেন। পুরো দিন কি কি করলেন তা ঘুমানোর আগে অবশ্যই চিন্তা করবেন। আজকাল অনেকেরই মনে থাকে না সকালে তিনি কি খেয়েছেন। আর কিছু কিছু ব্যক্তি চিন্তা করার চেষ্টাও করেন না। কারণ বেশির ভাগ মানুষেরই এই সম্পর্কে কোন ধারণাই নাই যে চিন্তাশক্তি ব্রেইনের পাওয়ারকে কতটা বাড়াতে পারে। তাই রাতে ঘুমানোর আগে সারাদিন কি কি করলেন তা একটি ডায়রীতে লিখে রাখবেন। যদি কোন ভালো কাজ করেন লিখবেন, আর যদি কোন খারাপ কাজ করেন তাও লিখে রাখবেন। এটি ব্রেইনকে অনেকটা শান্ত রাখতে সাহায্য করবে। আর তার সঙ্গে এটি মেমরিতে এমন সব প্রভাব ফেলবে যা ব্রেইনকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে। মেমরিকে শক্তিশালী করে তোলার এটি একটি অসাধারণ পদ্ধতি। তাই আজ থেকে নিজের জীবনীে লেখার চেষ্টা করবেন। যা ব্রেইনের অনুশীলন হিসেবেও কাজ করবে। আর ব্রেইন ও বুদ্ধিমত্তাকে আরও শক্তিশালী জায়গায় নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

চাকরি, পড়ালেখা বা ব্যবসার ক্ষেত্রেই হোক না কেন, সব ক্ষেত্রেই বুদ্ধিমানের পরিচয় দেয়া খুবই কষ্টের। তাই বুদ্ধিমান হওয়ার এমন কিছু টিপস জেনে নিন, যেগুলো ব্রেইনের নিউরনগুলোকে কার্যক্ষম করে দেবে আর আপনিও হয়ে উঠবেন বুদ্ধিমান ও জিনিয়াস।

এমন কিছু বিশেষ আচরণ রয়েছে যা জিনিয়াস বা বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা যায়। তার মানে এই নয়, তিনি জিনিয়াস তাই, এগুলো প্রতিদিন করেন। এই ধারণাটি সম্পূর্ন ভূল। আসল কথা, তারা প্রতিদিন কিছু টিপস মেনে চলেন বলেই তারা জিনিয়াস হয়েছেন। তাই যদি জীবনে একজন জিনিয়াস হতে চান তবে এখন থেকেই কিছু টিপস অনুসরন শুরু করতে পারেন।

বিদ্যা বুদ্ধি যেন দুই বন্ধু। বিদ্যার জন্য যেমন পড়াশুনা করা দরকার। তেমনই, বুদ্ধির গোঁড়ায় জল দিতে গেলে দরকার পুষ্টিকর খাবার। কারণ, বুদ্ধিমান হতে গেলে দরকার মস্তিষ্কের পুষ্টি। যেহেতু, বুদ্ধিই বল বা শক্তি। সঠিক হেলদি ডায়েট আপনার মস্তিষ্ককে উর্বর করতে পারে। এক্ষেত্রে, বলব শুধুমাত্র হেলথ ড্রিংকেই আটকে থাকলে চলবে না। দরকার অন্য কিছুর৷ তাই চলুন জেনে নিই, বুদ্ধির বীজকে কীভাবে বড় বৃক্ষে পরিণত করা যায়-

তৈলাক্ত মাছঃ স্যামন, ম্যাকরেল, সারডিন, কড মতো সামুদ্রিক মাছে আছে প্রচুর ফ্যাটি অ্যাসিড। এই ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্ক, চোখ ও স্নায়ুতন্ত্র গঠনে ভূমিকা রাখে। সপ্তাহে দু’দিন এইরকম মাছ খেতে পারলে মস্তিষ্ক ঘটিত সমস্যা কম হবে। ব্রেনও পুষ্ট হবে।পাতাওয়ালা সবজিঃ সবুজ রঙের পাতাওয়ালা সবজি শরীরের পাশাপাশি মস্তিষ্ককেও পুষ্ট করে। রোজ সবুজ পাতাওয়ালা সবজি খেলে স্মৃতি বিলুপ্তির মতো ঘটনা ঘটবে না। বিশেষকরে পালং শাক, ব্রকোলি খাওয়া খুব উপকারি। কারণ, এতে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ফলিট, বিটা-ক্যারোটিন ও ভিটামিন- সি।

ডিমঃ সু স্বাস্থের জন্য সপ্তাহে ছয়টি ডিম খাওয়া খুব জরুরী। প্রতিদিন খাবার প্লেটে একটি করে সেদ্ধ ডিম রাখা জরুরী। তবে ডিমের শুধু সাদা অংশ খেলেই হবেনা। খেতে হবে ডিমের কুসুমও। এরমধ্যে থাকে আয়রন। এই উপাদান লোহিত রক্ত কণিকা তৈরি করে। যা, মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সাহায্য করে।এছাড়া ভিটামিন বি-১২ ও আয়োডিন স্মৃতি শক্তি জোরদার করে। তাই নিজেকে সজাগ ও মনযোগী করে তুলতে চাইলে রোজ পাতে একটি করে ডিম রাখুন।

গ্রিন টিঃ মস্তিষ্কের প্রায় ৭০ শতাংশ করে জল থাকে। এই জল ব্রেণকে আদ্র রাখে বলেই ব্রেণ এত নিখুঁত কাজ করে। তাই যখনই ক্লান্ত লাগবে, এক কাপ গ্রিন টি পান করে নিন। নিমেষে চনমনে হয়ে উঠবেন। সেইসঙ্গে স্মৃতি শক্তির উন্নতি ঘটবে। নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বয়সকালে ডিমেনশিয়া না হওয়া থেকে রক্ষা করবে।ডার্ক চকোলেটঃ ওবেসিটি-র ভয়ে যারা চকোলেট খাওয়া একপ্রকার ছেড়ে দিয়েছেন, তাঁদের জন্য রইল সুখবর। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন- ডার্ক চকোলেট ব্রেনের জন্য খুব উপকারী। এর ফ্ল্যাবনয়েড উপাদান কগনিটিভ স্কিলের উন্নতি ঘটায়। এছাড়া মস্তিষ্কে নিউরোন তৈরি করে যা নতুন বিষয় মনে রাখতে সাহায্য করে। এমনকি মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতেও সাহায্য করে ডার্ক চকোলেট।

তথ্যটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে শেয়ার করুন

More News Of This Category