1. mahfujpanjeree@gmail.com : Mahfuzur-Rahman :
  2. admin@samagrabangla.com : main-admin :
  3. mahmudursir@gmail.com : samagra :

অটোরিকশা চালকের যমজ দুই ছেলে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ

  • Update Time : মঙ্গলবার, এপ্রিল ৬, ২০২১

কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজে’লার অটোরিকশা চালক বিল্লাল হোসেনের যমজ দুই ছেলে আরিফুল ইসলাম ও শরিফুল ইসলাম। এবারের মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার দুইজনই মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছে। এরমধ্যে ৮২২তম হয়েছেন আরিফুল। আর ১১৮৬তম হয়েছেন শরিফ।

জানা গেছে, ২০১৮ সালের এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে উপজে’লার মান্দারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পায় তারা। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ভর্তি হয় কুমিল্লা স’রকারি সিটি কলেজে। সেখান থেকেও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পায়। ছেলেদের এমন সফলতায় মা-বাবা ভীষণ খুশি।

বাকি দুই ভাই-বোনের মধ্যে সাইফুল ইসলাম মাদরাসায় এবং আমেনা আক্তার প্রাইমারি স্কুলে পড়ে। তার আয় দিয়ে চার স’ন্তানের লেখাপড়ার খরচ সংসার চালান তিনি।আরিফ ও শরিফ জানান, আরিফ সারা বাংলাদেশে ৮২২তম হয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেলে,

শরিফ ১১৮৬তম হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। তারা চিকিৎসক হয়ে মানুষের সেবা করতে চান। বাবার পরিশ্রম, মায়ের যত্ন আর শিক্ষকদের সহযোগিতায় তাদের লেখাপড়ার সাহস যুগিয়েছে। তারা সবার দোয়া প্রার্থী। বাবা বিল্লাল হোসেন জানান,

নিজে ইন্টারমেডিয়েট পাস করেছি। সিএনজি অটোরিকশা চালাই। অর্থাভাবে লেখাপড়া হয়নি। সেজন্য নিজে ক’ষ্ট করেও তাদের জন্য চেষ্টা চা’লিয়ে যাচ্ছি। তবে ছেলেদের পড়ার খরচ নিয়ে তিনি উ’দ্বি’গ্ন।

কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজে’লার অটোরিকশা চালক বিল্লাল হোসেনের যমজ দুই ছেলে আরিফুল ইসলাম ও শরিফুল ইসলাম। এবারের মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার দুইজনই মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছে। এরমধ্যে ৮২২তম হয়েছেন আরিফুল। আর ১১৮৬তম হয়েছেন শরিফ।

জানা গেছে, ২০১৮ সালের এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে উপজে’লার মান্দারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পায় তারা। এলাকাবাসীর সহযোগিতায় ভর্তি হয় কুমিল্লা স’রকারি সিটি কলেজে। সেখান থেকেও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পায়। ছেলেদের এমন সফলতায় মা-বাবা ভীষণ খুশি।

বাকি দুই ভাই-বোনের মধ্যে সাইফুল ইসলাম মাদরাসায় এবং আমেনা আক্তার প্রাইমারি স্কুলে পড়ে। তার আয় দিয়ে চার স’ন্তানের লেখাপড়ার খরচ সংসার চালান তিনি।আরিফ ও শরিফ জানান, আরিফ সারা বাংলাদেশে ৮২২তম হয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেলে,

শরিফ ১১৮৬তম হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। তারা চিকিৎসক হয়ে মানুষের সেবা করতে চান। বাবার পরিশ্রম, মায়ের যত্ন আর শিক্ষকদের সহযোগিতায় তাদের লেখাপড়ার সাহস যুগিয়েছে। তারা সবার দোয়া প্রার্থী। বাবা বিল্লাল হোসেন জানান,

নিজে ইন্টারমেডিয়েট পাস করেছি। সিএনজি অটোরিকশা চালাই। অর্থাভাবে লেখাপড়া হয়নি। সেজন্য নিজে ক’ষ্ট করেও তাদের জন্য চেষ্টা চা’লিয়ে যাচ্ছি। তবে ছেলেদের পড়ার খরচ নিয়ে তিনি উ’দ্বি’গ্ন।

তথ্যটি গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে শেয়ার করুন

More News Of This Category